ফাইজা নামের অর্থ কি

ফাইজা নামের অর্থ কি

ফায়দা নামটি আসলেই সুন্দর একটি নাম এই নামটি অনেকটা আনকমন ভাবেই দেখা যায় আমাদের বাংলাদেশ। এটি মেয়েদের নাম হিসেবে ব্যবহার করা হয় কারণ ফাইজা নামটি স্ত্রীলিঙ্গ। আমরা এর আগে জানি যে স্ত্রীবাচক শব্দগুলি অবশ্যই মেয়েদের নাম হিসেবে ব্যবহার করা হয় আর সে কারণে ফাইজা স্ত্রীবাচক হওয়ার কারণেই এটি মেয়েদের নাম হবে বলেই আমরা মত প্রকাশ করি। তবে এ নামটি অত্যন্ত সুন্দর হওয়ার কারণে এই নামটি অনেক মেয়ের বাবা এ পর্যন্ত রেখে দিয়েছেন তাদের কন্যা সন্তানের নাম।

আবার আরেকটি ব্যাপার হলো এটি উচ্চারণগত দিক থেকে অত্যন্ত সুন্দর এই কারণেও এটি এত বেশি হওয়ার সম্ভাবনা। এরপরে আবার এটি সংক্ষিপ্ত নাম এই কারণে এটি এত বেশি বার ব্যবহার হয়েছে। তবে এই নামটি আধুনিককালে সবচাইতে বেশি ব্যবহৃত হতে দেখা যায় এর আগে অর্থাৎ আগের প্রজন্মের নামের মধ্যে এই ফায়দা নামটি খুব বেশি দেখা গেছে বলে মনে হয় না।

এবং আমাদের জানামতে তেমন কোন বিখ্যাত ব্যক্তির নাম হিসেবে এই ফায়দা নামটি দেখেনি। আর এ কারণেই বলছি যে ফাইদা নামটি আসলে একেবারে আধুনিককালে ব্যবহার শুরু হয়েছে। আমরা এই ফায়দা নামের অর্থ কি সেটি এখন আপনাদের দেখাবো। আপনারা যারা ফাইজা নামের অর্থ জানতে চান তারা অবশ্যই আমাদের এই পোস্টটিতে প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ে যাবেন। আর প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত যদি আমাদের এই পোস্টটি পড়েন তাহলে অবশ্যই ফায়দা নামের অর্থ আপনারা অবশ্যই পেয়ে যাবেন। তবে আমরা আশা রাখতে পারি যে ফায়দা নামটি যেহেতু সুন্দর তাই সাজা নামের অর্থ অত্যন্ত সুন্দর হওয়ার সম্ভাবনায় সবচাইতে বেশি।

কারণ যে সকল বাবা মায়েরা তাদের সন্তানের নাম অর্থাৎ কন্যা শিশুর নাম ফায়দা রেখেছেন তারা অবশ্যই নামের অর্থ জানার পরে এই নামটি তাদের সন্তানের নাম হিসেবে রেখে দিয়েছেন। কারণ কোন বাবা-মাই চায়না যে তাদের সন্তানের নামের অর্থ খারাপ হোক তাই সকল দিক বিবেচনা করে তাদের সন্তানের নাম ফায়দা রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ফাইজার বাবা-মা। তাই ছোট্ট সন্তান যখন জন্ম নেয় সেই সন্তানটিকে ভালো একটি নাম দেওয়া আমাদের অবশ্যই কর্তব্য হয়ে পড়ে। কারণ যে কোন নাম নিয়ে সমাজে যাতে তার সন্তানটি না বাঁচে সেজন্য দেখতে চায় যে তার সন্তানের নাম যেন ভালো একটি নাম হয়। তাই বাবা মাকে এদিকে খেয়াল রাখতেই হয় যে তার সন্তানের নাম কি হবে।

কোন বাবা-মাই চায় না যে তার সন্তান খারাপ হোক আর একটি ভাল নাম পারে অবশ্যই তাকে ভালো পথে এগিয়ে দিতে। কারণ নামের অর্থ যদি ভালো হয় তাহলে নামের সুবিচার করার জন্য সেই সকল সন্তানরা অবশ্যই ভালো পথে যাবে ভালো কর্ম করবে এতে সকলেই বিশ্বাস করে। আর এই বিশ্বাস করার কারণেই প্রতিটি বাবা-মা তাদের সন্তানদের নাম সুন্দর অর্থ দেখেই রাখে। তবে পৃথিবীতে যত নাম রয়েছে অর্থাৎ যত মানুষের নাম রয়েছে সকল মানুষের নামের অর্থই সুন্দর এটি আমরা সকলেই বিশ্বাস করি। কারণ একটাই সেটি হল কোন বাবা-মাই চায় না যে তাদের সন্তানের নামের অর্থ খারাপ হোক। এদিক থেকে বিবেচনা করলে আমরা দেখি যে এ পর্যন্ত যতগুলি নামের অর্থ আমরা এখানে দেখিয়েছি সকল নামের অর্থ অবশ্যই সুন্দর হয়েছে কোন নামের অর্থই আমরা পাইনি এ পর্যন্ত যে নামের অর্থ খারাপ।

ভাইজা নামটি অবশ্যই ইসলামিক নাম এ দিক দিয়ে কোন সন্দেহ নাই। তবে যদি অন্য কোন ধর্মের ব্যক্তিবর্গ এই নামটি রাখতে পারে তারাও রাখতে তাদের কোন সমস্যা নেই। তাহলে চলুন দেখা যাক ফায়জা এই নামের অর্থ কি। ফারজা নামের অর্থ হচ্ছে যে-ফাইজা’ এটি মূলত আরবি শব্দ।, ফাইজা নামের বাংলা অর্থ : বিজয়িনীী যিনি সাফল্য অর্জন করেন। অন্যভাবে বলা যায়, ফাইজা নামের ইসলামিক অর্থ হচ্ছে : বিজয়িনীী যিনি সাফল্য অর্জন করেন।

Similar Posts

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *