গ্যাস্ট্রিকের ঔষধের নামের তালিকা

গ্যাসের ঔষধের নামের তালিকা ও দাম | গ্যাস্ট্রিকের ঔষধের নামের তালিকা

আমাদের খাদ্য তালিকায় মধ্যে অনেক ধরনের খাদ্য রয়েছে। আর এই অনেক ধরনের খাদ্যের মধ্যে আবার কিছু কিছু খাদ্য রয়েছে যে খাদ্য গুলি আমরা যদি বেশি পরিমাণে গ্রহণ করি তাহলে অবশ্যই আমাদের পেটে অম্বল অর্থাৎ এসিডিটি হয়ে থাকে। আর এই এসিডিটির নামই হলো গ্যাস। আমরা সাধারণ অর্থে যে কোন ঔষধের দোকানে যায় বলি যে আমাদের গ্যাসের ওষুধ দেন।

আর এ কথার অর্থই হলো যে খাবারের কারণে পেটে অম্বল হয়েছে অথবা গ্যাস্ট্রিক হয়েছে এসিডিটি হয়েছে সেই এসিডিটি দূর করার জন্য গ্যাস্ট্রিকের ঔষধ চাই। তাই আমাদের এই ব্যাধিটি বা অশোকে অত্যন্ত কমন হওয়ার কারণে বাংলাদেশের বেশিরভাগ মানুষই এই রোগে ভুগে থাকেন। কারণ যাদের বয়স একটু বেশি অর্থাৎ প্রায় ২৫-৩০ এর বেশি হলেই আমরা এ ধরনের রোগে ঢুকতে পারি। আর এই কারণে যে কাউকে বললেই গ্যাস্ট্রিকের ঔষধের নামের বিভিন্ন তালিকা ধরিয়ে দেয়।

আমরা আমাদের একটু বিশ্বস্ত সূত্রে অবশ্যই গ্যাস্ট্রিকের এই নামের তালিকা গুলো জেনে রাখতে হবে তাহলে অবশ্যই আমাদের চলার পথে যে কোন সময় যদি এসিডিটির সমস্যা হয় তাহলে সেই ওষুধগুলো কিনে নিয়ম-নীতি মেনে যদি খেতে পারি তাহলে অবশ্যই সেই গ্যাস্ট্রিক থেকে মুক্ত হব। তাই আমাদের সকলেরই উচিত যে গ্যাস্ট্রিকের ওষুধ গুলোর নামের তালিকা যদি জেনে রাখা যায়। কারন আমরা একটু আগেই বললাম যে আমাদের বাংলাদেশের প্রায় সকলেরই গ্যাস্ট্রিকের প্রবলেম অর্থাৎ এসিডিটি সমস্যায় ভুগতে থাকি।

এসিডিটির সমস্যা নেই এরকম মানুষ হয়তো খুঁজে আমাদের পাওয়া মুশকিল হবে আর এই কারণে এসিডিটি দূর করার জন্য ঔষধ খায় না এমন মানুষ বিরল। এই কারণে আমরা মনে করি যে কম বেশি সকলেরই গ্যাস্ট্রিকের ঔষধ গুলোর নাম জেনে রাখা প্রয়োজন। কারণ যে কোনো সময়ে অথবা অসময়ে অর্থাৎ রাত্রি ঝড় বৃষ্টির সময় বিরূপ আবহাওয়ার সময় যে আমাদের এই অম্বলের অর্থাৎ এসিডিটির সমস্যা হবে না তা কিন্তু নয় এই কারণে আমাদের অবশ্যই আগে থেকে যদি কিছু ঔষধ ঘরে অথবা নিজের মানিব্যাগে ক্যারি করা যায় তাহলে আমরা এই গ্যাস্ট্রিক সমস্যা সমাধান করতে পারব তাৎক্ষণিকভাবে।

এ কারণে আমরা যদি কিছুদিনের জন্য অন্য কোথাও অর্থাৎ নিজের বাড়ি থেকে অন্য কোথাও বেড়াতে যাই তাহলে সেই ওষুধগুলি যদি আমরা সঙ্গে করে নিয়ে যাই তাহলে অবশ্যই আত্মীয়ের বাড়ি গিয়ে তাদেরকে আর বিরক্ত করা লাগবে না। তাই আমরা যে কোন সচেতন মানুষের উচিত হবে যে আমরা

যেন গ্যাসটিকের ওষুধের নাম জেনে রাখি আর যদি আমাদের মনে রাখতে কষ্ট হয় তাহলে অবশ্যই আপনারা আমাদের এই পোস্টে এসে অবশ্যই ভিজিট করে যেতে পারবেন গ্যাস্ট্রিকের ঔষধের নাম সমূহ জানার জন্য। কারণ আমরা আমাদের এই পোস্টেই উল্লেখ করেছি যে কখন কোন ধরনের গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হলে আপনারা কোন ধরনের ওষুধ খাবেন। অর্থাৎ আমাদের যেহেতু কম বেশি সকলেরই গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা রয়েছে তাই এই গ্যাস্ট্রিকের সমস্যার ঔষধের নাম গুলিও জেনে রাখতে হবে নিজে নিজে এই সকল অসুখ থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য।

কারণ আমাদের বাংলাদেশের গ্রামগঞ্জে যেখানে সেখানে চাইলেই ডাক্তার পাওয়া যায় না কিন্তু আমরা যদি চাই তাহলে যে কোন বাজারে ঔষধের দোকান রয়েছে। আর প্রতিটি ঔষধের দোকানে গ্যাস্ট্রিক সমস্যার জন্য বিভিন্ন ঔষধ অর্থাৎ এন্টাসিড ঔষধ গুলি রয়েছে। আমাদের যদি প্রথমে অর্থাৎ প্রাথমিকভাবে কোন এন্টাসিডকে গ্যাস্ট্রিক সমস্যা দূর হয় তাহলে অবশ্যই সেই ওষুধের ওপরই নির্ভর করতে হবে হঠাৎ করেই বেশি দামের বেশি পাওয়ার এর ওষুধ সেবন করতে হবে না।

যদি বেশি পাওয়ারের ঔষধ সেবন করি তাহলে আস্তে আস্তে ওষুধের পাওয়ার আমাদের বাড়িয়ে যেতেই হবে। তাই আপনারা এখন আমাদের এখান থেকে গ্যাস্ট্রিকের ঔষধের তালিকা গুলি দেখতে এসেছিলেন তা এখন দেখে নিতে পারেন। তাহলে আপনারা যত্ন সহকারে গ্যাস্ট্রিকের ওষুধের নামের তালিকা গুলো দেখতে থাকেন।

Similar Posts

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *